১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ২০২৩

 


পোষ্টসূচিঃ১৬ ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস । দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর ৩০ লক্ষ শহিদের বিনিময়ে বাংলাদেশ বিজয় লাভ করে। এটি বাংলাদেশের একটি স্বরনীয় দিন। ১৬ ডিসেম্বর সরকারি ছুটি দেওয়া হয়,এ দিনে সমগ্র বাংলাদেশে বিজয় দিবস  উদযাপিত হয় । বিভিন্ন স্কুলে কলেজে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজয় ‍ দিবস উদযাপিত হয় এবং এর সাথে বাংলার সকল শহিদদের স্বরন করে তাদের শ্রদ্ধা জানানো হয়। 


বিজয় দিবস কিভাবে পালন করা হয় ?




প্রথমে বাংলাদেশের পতাকা কে  সম্মান করা হয়। তার পর শহিদ মিনারে শহিদদের স্বরন করে তাদের শ্রদ্ধা জানানো হয়। এর সাথে বাংলার সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয় যে খানে থাকে গান,নৃত্য,কবিতা আবৃত্তি সহ অনেক সুন্দর ভাবে উদযাপিত হয়।
অনেক স্কুলে কিংবা কলেজে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। সে খানে অভিনয় করে দেখানো হয় সেই যুদ্ধের নির্মম সেই পরিস্থিতিকে। এবং আরো দেখানো হয় শহিদরা কিভাবে দেশকে স্বাধিন করেছেন।



বিজয় দিবস সম্পর্কে ৫টি বাক্য

১৬ ডিসেম্বর ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা ঘটে। বাংলাদেশের জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে অনুষ্ঠিত সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর সদস্যরা যোগ দেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে সালাম গ্রহণ করেন দেশটির রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এই কুচকাওয়াজ দেখার জন্য প্রচুরসংখ্যক মানুষ জড়ো হয়।

বিজয় দিবস নিয়ে কিছু উক্তি 


বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে শফিকুল লিখেছেন, মহান বিজয় দিবস হে মহান বিজয়.. এই কথাটা শুনতেই বুকটা আনন্দে ভরে যায়। আমরা যে বিজয় অর্জন করেছি এর ঊর্ধ্বে অন্য কোনো বিজয় হতেই পারেনা। যারা রক্তের বিনিময়ে আমাদের এনে দিল এই বিজয় তাদের সকলকে বিনম্র শ্রদ্ধা।
যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা মহান বিজয় অর্জন করেছি। সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url